- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
শেরপুরে একটি মাদরাসায় কেউ পাস করেনি, সুপার জানেন না কিছুই!

- আপডেটেড: শুক্রবার ১১ জুলাই ২০২৫
- / পঠিত : ৫২ বার
: শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় কোনো পরীক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। প্রতিষ্ঠানটির নাম তাওয়াকুছা তিলাতারা ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা।
১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মাদরাসাটিতে ১৪ জন শিক্ষক এবং ৩ জন স্টাফ রয়েছেন। এ বছর এই মাদরাসা থেকে ৪ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলেও ৪ জনই ফেল করেছে।
শেরপুর জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের তথ্য মতে, এ বছর শেরপুর জেলায় মাধ্যমে পাসের হার ৫৩ দশমিক ৭৪ শতাংশ। দাখিলে পাসের হার ৪৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ। শেরপুর জেলার ১০৫টি দাখিল মাদরাসায় শিক্ষার্থী ছিল ৩ হাজার ৩৩ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১ হাজার ৫১৩ জন শিক্ষার্থী। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫ জন শিক্ষার্থী। শুধুমাত্র একটা দাখিল মাদরাসায় ৪ জন শিক্ষার্থী ছিল। ওই চার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি।
তাওয়াকুছা তিলাতারা ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসাটি ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নে অবস্থিত। ইউনিয়নের ১নং ওয়াডের ইউপি সদস্য রহমত বলেন, আমার বাড়ির পাশেই মাদরাসাটি। এখানে তেমন পড়াশোনা হয় না। কিছুদিন আগে জানতে পেরেছি এখানে নতুন ভবন হবে। ভবন হয়ে লাভ কি, যদি পড়াশোনাই না হয়। এই মাদরাসায় নামে মাত্র এডক কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার। তিনি কোনোদিন খোঁজখবর নিয়েছে বলে মনে হয় না।
মাদরাসার সুপার মোতাবেক জানান, রেজাল্ট খারাপ হওয়ার বিষয়ে তার কিছুই জানা নেই। কেন খারাপ হয়েছে? গত বছর কেমন রেজাল্ট ছিল জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত বছর রেজাল্ট খারাপ ছিল বা কেমন খারাপ ছিল তা জানি না। পড়াশোনা মান নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ফোন কেটে দেন এবং ফোন বন্ধ করে দেন।
তাওয়াকুছা তিলাতারা ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার এডিট কমিটির সভাপতি এবং ঝিনাইগাতী উপজেলার নির্বাহী অফিসার মো. আশরাফুল আলম রাসেল বলেন, ৫ আগস্টের পর পদাধিকারের বলে তিনি উপজেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি। প্রতিষ্ঠানটি এমপিওভুক্ত না হওয়ায় এই প্রতিষ্ঠানে তেমন ক্লাস হয় না। এখন থেকে এই মাদরাসা বিষয় আমি নিয়মিত মনিটরিং করব উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে একটু আগে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে নিয়মিত খোঁজ খবর নেওয়ার জন্য।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার